Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the neve domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/uttam37q9a/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
উত্তম বারিক – এবার কাঁথি উত্তমময়
Skip to content

জনগনের গর্জন,বাংলা বিরোধিদের বিসর্জন

ভোটের মাঠে দাঁড়িয়ে যে ভাবে উত্তম তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন, তাতে খুশি দলনেত্রী। তারই পুরস্কার হিসেবে সভাধিপতির দায়িত্ব পেলেন তিনি, মনে করছে জেলা তৃণমূলের নেতারা।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার উন্নয়নের খতিয়ান

পানীয় জল

জলস্বপ্ন প্রকল্পে জেলার সাড়ে ১১ লক্ষের বেশি বাড়িতে জল পৌঁছানো হবে। প্রায় ৫ লক্ষ বাড়িতে ইতিমধ্যেই জল পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এই জেলার চণ্ডীপুর, নন্দকুমার, নন্দীগ্রাম-১ ও ২ ব্লকের প্রায় সাড়ে ১৪ লক্ষ মানুষের কাছে পানীয় জল পৌঁছে দিতে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে জলপ্রকল্প করা হচ্ছে। এই বছরের মধ্যে শেষ করা হবে। ২৩৩ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে তাম্রলিপ্ত পৌরসভা, পাঁশকুড়া পৌরসভা ও কাঁথি পৌরসভায় পানীয় জল প্রকল্প করা হয়েছে।

পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন

১০০ দিনের কাজে জেলাতে ১৯ কোটি ৩০ লক্ষের বেশি শ্রমদিবস সৃষ্টি করা হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের অসহযোগিতায় অনেক মানুষ কাজ করে মজুরী পাননি এবং নতুন কাউকে কাজ দেওয়া যাচ্ছে না। রাজ্য সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে তাদের মজুরীর টাকা মিটিয়ে দিয়েছে। রাজ্য সরকারের বাজেটে ঘোষিত নতুন কর্মশ্রী প্রকল্পে জব কার্ড হোল্ডারদের বছরে ৫০ দিন কাজ দেওয়া হবে। গ্রামীন আবাস যোজনায় জেলাতে ৩ লক্ষ ৬৫ হাজারের বেশি মানুষের বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের অসহযোগিতায় নতুন কাউকে ঘর তৈরীর টাকা দেওয়া যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় সরকার টাকা না দিলে রাজ্য সরকার মানুষের ঘর তৈরী করে দেবে। সমব্যথী প্রকল্পে উপকৃত হয়েছেন ৬১ হাজার মানুষ ২২৭টি বাংলা সহায়তা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে।

নারী শিশু উন্নয়ন ও সমাজ কল্যাণ

লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পে উপকৃত হয়েছেন ১৩ লক্ষের বেশি মা এবং বোন রূপশ্রী প্রকল্পে প্রায় ৭৬ হাজার অবিবাহিতা মেয়েকে বিবাহের জন্য ২৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কন্যাশ্রী প্রকল্পে ১৫ লক্ষ ৫৭ হাজার ছাত্রীকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার মানুষকে বার্ধক্যভাতা ও বিধবাভাতা প্রদান করা হচ্ছে। প্রায় ৪১ হাজার প্রতিবন্ধী মানুষকে মানবিক ভাতা দেওয়া হচ্ছে। ১ হাজার ১০৫টি নতুন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।

স্বনির্ভর দল ও স্বনিযুক্তি কর্মসূচী

আনন্দধারা প্রকল্পে প্রায় ৫২ হাজার নতুন স্বনির্ভর দল গঠন করা হয়েছে এবং ৪৭ হাজার দলের ব্যাঙ্ক লিংকেজ করা হয়েছে। জাগো প্রকল্পে প্রায় ৫৩ হাজার স্বনির্ভর দলকে প্রায় ২৭ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

সংখ্যালঘু উন্নয়ন

এক্যশ্রী প্রকল্পে সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের ১০ লক্ষের বেশি স্কলারশিপ প্রদান করা হয়েছে যার মোট মূল্য ১৮৪ কোটি টাকার বেশি স্বনির্ভরতার জন্য প্রায় ৩৬ হাজার সংখ্যালঘু যুবক যুবতীদের প্রায় ১০০ কোটি টাকার সংখ্যালঘু খণ প্রদান করা হয়েছে। সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের জন্য ১০টি হোস্টেল স্থাপন করা হয়েছে

এসসি/এসটি/ওবিসি মানুষের উন্নয়ন

এসসি/এসটি ছাত্রছাত্রীদের প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষাশ্রী স্কলারশিপ প্রদান করা হয়েছে প্রায় ৬ লক্ষ এসসি/এসটি/ওবিসি কাস্ট সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে ওবিসি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ৩টি ১০০ শয্যার হোস্টেল এবং এসটি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ২টি আশ্রম হোস্টেল নির্মাণ করা হয়েছে। জয় জোহার প্রকল্পে ৬৪৯ জন আদিবাসী মানুষকে এবং তপশিলী বন্ধু প্রকল্পে ৪৯ হাজার তপশিলী জাতির মানুষকে বার্ধক্যভাতা প্রদান করা হচ্ছে।

খাদ্য সুরক্ষা

খাদ্যসাথী প্রকল্পে ৫৩ লক্ষ ৮৮ হাজার মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্যশষ্য প্রদান করা হচ্ছে। ভগবানপুর ২ ব্লকের বাজকুলে ৪৬ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকার ফুড স্টোরেজ গোডাউন নির্মাণ করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান

নন্দীগ্রামকে নতুন স্বাস্থ্যজেলা করা হয়েছে। ২২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে। বেসরকারী ক্ষেত্রে ববি. সি. রায় মেডিকেল কলেজ গড়ে উঠেছে।নন্দীগ্রাম, পাঁশকুড়া ও এগরায় গড়ে তোলা হয়েছে ৩টি মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চালু করা হয়েছে ২০টি SNCU দীঘা,হলদিয়া,মুগবেড়িয়া,গোনোরা,জানুবাসান,নন্দীগ্রাম, ময়না,বারারানকুয়া,রিয়াপাড়া,অনন্তপুর,বাসুলিয়া, সীল্লাবেড়িয়া, উত্তরমেছোগ্রাম,বাসন্তিয়া,ভগবানপুর,কামারডা,গঙ্গাধরপুর, খেজুরবেড়িয়া, এরাশাল ও পাইকপারি কাঁথি, তমলুক ও এগরা হাসপাতালে চালু করা হয়েছে ৩টি SNCU তমলুক, পাঁশকুড়া, নন্দীগ্রাম, হলদিয়া, এগরা, কাঁথি ও দীঘা হাসপাতালে ৭টি CCU/ HDU চালু করা হয়েছে তমলুক জেলা হাসপাতাল, কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল, হলদিয়া মহকুমা হাসপাতাল ও দীঘা মহকুমা হাসপাতালে ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান চালু করা হয়েছে। তমলুক জেলা হাসপাতালে চালু করা হয়েছে ২টি ন্যায্য মুল্যের ডায়াগনস্টিক পরিষেবা কাঁথি মহকুমা হাসপাতালকে ২০০ শয্যা থেকে ৩০০ শয্যায় সম্প্রসারিত করা হয়েছে। তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে রোগীর আত্মীয়দের জন্য ১০০ শয্যাবিশিষ্ট নাইট শেল্টার স্থাপন করা হয়েছে। তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে শিশুদের বিকাশজনিত বিলম্ব এবং অক্ষমতা সম্পর্কিত সমস্যায় চিকিৎসা ও থেরাপির জন্য জেলা প্রাথমিক কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। ব্যয় করা হয়েছে ৭০ কোটি টাকা তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে ৪০ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হচ্ছে। তমলুকে জিএনএম প্রশিক্ষনের জন্য নতুন নার্সিং ট্রেনিং স্কুল স্থাপন করা হয়েছে। নন্দীগ্রাম, কাঁথি, এগরা, পাঁশকুড়া, দীঘাতে ৫টি নতুন ব্লাড ব্যাঙ্ক চালু করা হয়েছে। ২০ বেডের ৬টি কোভিড ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে – রামচন্দ্রপুর বিপিএইচসি, গড় ময়না বিপিএইচসি, এড়াশাল রুরাল হাসপাতাল, ভগবানপুর রুরাল হাসপাতাল, কুন্দ বড়রাংকুয়া রুরাল হাসপাতাল, মুগবেড়িয়া ভুপতিনগর রুরাল হাসপাতাল ১০টি ব্লক পাবলিক হেলথ ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে –বাশুলিয়া রুরাল হাসপাতাল,এড়াশাল রুরাল হাসপাতাল,অনন্তপুর রুরাল হাসপাতাল,জানুবসান রুরাল হাসপাতাল,কুন্দ বড়রাংকুয়া রুরাল হাসপাতাল,গঙ্গাধরবার রুরাল হাসপাতাল,আমলাট বিপিএইচসি,রেয়াপাড়া রুরাল হাসপাতাল,ভগবানপুর রুরাল হাসপাতাল,ভূপতিনগরমুগবেড়িয়া রুরাল হাসপাতাল স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন প্রায় ১৫ লক্ষ মানুষ শিশুসাথী প্রকল্পে প্রায় ৫ হাজার শিশুর অপারেশন করা হয়েছে। ৬৩৩টি সুস্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।

শিক্ষা

মহিষাদলে গড়ে তোলা হয়েছে নতুন মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয় তমলুকে শহীদ মাতঙ্গিনী হাজরা মহিলা কলেজ, নন্দীগ্রাম ২ ব্লকে স্বর্নময়ী যোগেন্দ্রনাথ কলেজ এবং শ্যামসুন্দরপুরে সিদ্ধিনাথ কলেজ গড়ে তোলা হয়েছে। রামনগর ১ ব্লকে ১টি মডেল স্কুল চালু করা হয়েছে। দেশপ্রান ব্লকে ১টি নতুন আই টি আই চালু করা হয়েছে কোলাঘাটে নতুন পলিটেকনিক কলেজ গড়ে তোলা হয়েছে। ১৩টি নতুন প্রাইমারী স্কুল এবং ২৬৬টি নতুন আপার প্রাইমারী স্কুল স্থাপন করা হয়েছে। ৫৯টি আপার প্রাইমারী স্কুলকে হাইস্কুলে ও ১৫৯ টি হাইস্কুলকে হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলে উন্নীত করা হয়েছে। পাঁশকুড়া ব্লকে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন ইন্টিগ্রেটেড ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল স্থাপন করা হচ্ছে। ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে কোলাঘাটে বর্নান হাইস্কুলের ৪ তলা ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। ৭ লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রীকে সবুজ সাথী প্রকল্পে সাইকেল দেওয়া হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ছাত্র ছাত্রীদের স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়েছে। তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পে ১ লক্ষ ৮৫ হাজার ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব প্রদান করা হয়েছে। এখন ক্লাস টুয়েলভ এর বদলে ক্লাস ইলেভেন এ ট্যাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ভূমি সংস্কার, কৃষি ও অন্যান্য

কৃষক বন্ধু (নিশ্চিত আয়) প্রকল্পে প্রায় 8৪ লক্ষ ২২ হাজার কৃষককে বছরে দুই কিস্তিতে ১০ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত জেলাতে প্রায় ১,০২০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কৃষক বন্ধু মৃত্যুজনিত সহায়তা) প্রকল্পে জেলার সাড়ে ১২ হাজার কৃষক পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সহায়তা করা হয়েছে। মোট ব্যয় প্রায় ২৪৩ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা প্রায় ৬৫ হাজার কৃষককে বাংলা শস্যবিমা যোজনার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। ১৪ হাজারের বেশি পরিবারকে জমির পাট্টা প্রদান করা হয়েছে । ৭টি কিষানমান্ডি গড়ে তোলা হয়েছে – দেশপ্রাণ, পাঁশকুড়া, তমলুক, নন্দীগ্রাম ১, পটাশপুর ১, ভগবানপুর ২, এগরা ১ মাছ চাষ ও মাছ চাষীদের উন্নয়নে নানান পদক্ষেপ করা হয়েছে – + মৎস্যজীবীদের জন্য সমুদ্রসাথী প্রকল্প করা হয়েছে – বর্ষার ২ মাসে ৫ হাজার টাকা করে মোট ১০ হাজার টাকা দেওয়া হবে বিগত ১২ বছরে জেলায় মাছের উৎপাদন প্রায় ৬০% এর বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। শংকরপুরে মৎস্য বন্দরের আধুনিকীকরন – ২৩ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা মাছ শুকানোর চাতাল, মাছ বিক্রির জন্য মাছের বাজার, মাছ সংরক্ষনের জন্য কোল্ড স্টোরেজ ও অন্যান্য অনেক পরিকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। মৎস্যচাষীদের জাল ও তাপ নিরোধক বাক্স সহ সাইকেল দেওয়া হচ্ছে বয়স্ক মৎস্যচাষীদের বার্ধক্যভাতা প্রদান করা হচ্ছে

শিল্পায়ন এবং কর্মসংস্থান

হলদিয়াতে ৩টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক / ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ সেন্টার করা হয়েছে। বিগত কয়েক বছরে হলদিয়াতে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং প্রায় ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান করা হয়েছে। আরো ৫টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক / ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে – নন্দীগ্রাম ১ এর বৈচিবাড়ি, খেজুরী- ২ এ নিজকসবা (২টি), রামনগর ২ এ ঘোল এবং চন্ডীপুরে খাগদা হলদিয়াতে স্থাপন করা হয়েছে ১টি IT Park! দীঘাতে হচ্ছে ভারতের তৃতীয় Cable Landing Station| তাজপুরে হচ্ছে গভীর সমুদ্র বন্দর । বিনিয়োগ হবে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার, কর্মসংস্থান হবে প্রায় ২৫ হাজার মানুষের | জেলাজুড়ে ২৫ হাজারের বেশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ইউনিট গড়ে তোলা হয়েছে। এগুলিতে ১ লক্ষ ১২ হাজারের বেশি মানুষ কর্মরত আছেন। ৩৪টি MSME Cluster স্থাপন করা হয়েছে। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ Cluster – কাঁথিতে কাজুবাদামের Cluster, পটাশপুর ২ এ কাঁসা ও পিতলের Cluster, তমলুকে বাসের বডি নির্মাণের Cluster, পটাশপুর ১ এ শঙ্খ খোলের ক্লাস্টার, কোলাঘাটে মোষের শিং এর হস্তশিল্পের Cluster , চস্তীপুরে পটচিত্রের ক্লাস্টার ৩০টি কর্মতীর্থ স্থাপন করা হয়েছে – ভগবানপুর ১, ভগবানপুর ২, কাঁথি ১, কাঁথি ৩, দেশপ্রাণ, এগরা ১, এগরা ২, হলদিয়া, খেজুরি ১, খেজুরি ২, মহিষাদল, ময়না, নন্দীগ্রাম ১ (৩টি), নন্দীগ্রাম ২, পাঁশকুড়া, পটাশপুর ২ (২টি), রামনগর ১ (afb), শহিদ মাতঙ্িনী, সুতাহাটা (২টি), কোলাঘাট (২টি), নন্দকুমার, পটাশপুর ১, তমলুক, রামনগর ২ উৎকর্ষ বাংলা কর্মসূচীতে জেলার ৩ লক্ষের বেশি যুবক যুবতীকে স্কিল ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়ায় ট্রেড সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। সাড়ে ৩ হাজারের বেশি উদ্যোগীকে ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়েছে। ১২ লক্ষের বেশি অসংগঠিত শ্রমিক বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনায় নথিভূক্ত হয়েছেন।

পরিকাঠামো নির্মাণ ও পরিবহন

জেলাজুড়ে অনেক বড় রাস্তা এবং সেতু নির্মাণ করা হয়েছে – কন্টাই-বেলদা রাস্তা, নন্দকুমার-কাঁথি-দীঘা-চন্দনেশ্বর রাস্তা, মেচেদা-তমলুক রাস্তা, গোবর্ধনপুর-ইটাবেরিয়া রাস্তা, এগরা-রামনগর রাস্তা, এগরা-বাজকুল রাস্তা, বালিঘাই-মোহনপুর রাস্তা, নন্দীপ্রাম-মালদা রাস্তা, চৈতন্যপুর-কুকরাহাটি রাস্তা এবং চৈতন্যপুর থেকে বালুঘাটা রোড, মুন্ডামারি-পিংলা-পরমানন্দপুর-ময়না রাস্তা, ময়না সেতুর সংযোগকারী রাস্তা ইত্যাদি ১৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে সৈকত সরনির নয়াখালি, জলদা এবং সৌলাতে ৩টি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে ক এছাড়া, খড়িচক খালের উপর সেতু, টেঙ্গুয়া খালের উপর সেতু, রামনগর খালের উপর সেতু, কোলাঘাটে দেহাটি খালের উপর বেইলি সেতু এবং হেমিলটন সেতু, রাজনগর খালের উপর সেতু, একতারপুর খালের উপর সেতু, হিজলি খালের উপর সেতুসহ আরো অনেকগুলি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। ৬ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নন্দীগ্রামে বাস টার্মিনাস চালু করা হয়েছে। প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়ায় ট্রাক টার্মিনাল চালু করা হয়েছে।

বিদ্যুৎ ও অচিরাচরিত শক্তি

সবার ঘরে আলো প্রকল্পে ১০০% বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে হলদিয়ায় নতুন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে রামনগরে ১৩২/৩৩ কেভি জি আই এস সাবস্টেশন – ১৫৩ কোটি ৭৯ লক্ষ টাকা ১৮টি নতুন বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে – তমলুক, নন্দকুমার, পাঁশকুড়া ১, হলদিয়া মিউন্যাসিপ্যালিটি, নন্দীগ্রাম ২, ভগবানপুর ১, এগরা ১, পটাশপুর ২ (২টি), এগরা ২, পটাশপুর ১, কাঁথি ১ (২টি), কাঁথি ২, কাঁথি ৩, রামনগর ২ (২টি) এবং ভগবানপুর ২

সেচ

৬৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে কেলেঘাই-কপালেশ্বরী-বাগাই খাল সংস্কারের কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার ১৪টি ব্লকের ৪ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছেন কেন্দ্রীয় সরকারকে বার বার অনুরোধ করেও ঘাটাল মাষ্টার প্ল্যানের জন্য টাকা পাওয়া যায়নি। রাজ্য সরকারের টাকায় কিছু কাজ করা হয়েছে। যেমন -পলাশপাই, দুর্বাচটি, নতুন কাঁসাই ও ক্ষীরাইবক্সী নদীতে পুনঃখনন, চন্দ্রেশ্বর খাল সংস্কার, ইত্যাদি। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে রাজ্য সরকার নিজেই ঘাটাল মাষ্টার প্ল্যান রূপায়ন করবে । এটি রূপায়িত হলে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ১ ও পাঁশকুড়া ২ ব্লক সহ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল এলাকায় বন্যা নিয়ন্ত্রন করা যাবে।

বন ও পর্যটন

সবুজশ্রী প্রকল্পে ৫ লক্ষ ৯২ হাজার সদ্যোজাত শিশুকে মূল্যবান গাছের চারা দেওয়া হয়েছে। দীঘার উন্নয়ন _ রাজ্য সরকার দীঘাকে নতুন করে সাজিয়ে তুলেছে। যশ সাইক্লোনে দীঘার অনেক ক্ষতি হয়েছিল। খুব দ্রুত সেগুলি মেরামত করে দীঘাকে আবার তার সৌন্দর্য ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। দীঘাতে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে নির্মাণ করা হচ্ছে শ্রী জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি কেন্দ্র। দীঘা রেলস্টেশনের কাছে ২২ একর জমির উপর এই মন্দির নির্মাণ করা হচ্ছে। এর নির্মান কাজে রাজস্থানের বংশীপাহারপুর এর pink sandstone ব্যবহার করা হবে । দৈনিক ৩ হাজার মানুষ এই মন্দির দর্শন করতে পারবেন। দীঘার নতুন আকর্ষন এর মেরিন ড্রাইভ – সৈকত সরনী। কাঁথি থেকে এই পথে খুব সহজেই পৌঁছানো যায় পূর্ব মেদিনীপুরের মূল সৈকত কেন্দ্রগুলি যথা মন্দারমনি, তাজপুর, শংকরপুর হয়ে দীঘা। এছাড়াও, দীঘা ওয়েলকাম গেট, বিশ্ববাংলা উদ্যান, সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্যায়ন, দীঘা-শঙ্করপুর-তাজপুর- উদয়পুর-মন্দারমনিতে ওয়াচ টাওয়ার, দীঘা গেট থেকে মন্দারমনি পর্যন্ত বিটুমিনাস রাস্তা, দীঘা কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, দীঘা মোহনা রোড নির্মান করা হয়েছে ওল্ড দীঘা থেকে উদয়পুর বীচ লাইটিং করা হয়েছে; দীঘা বাইপাস, দীঘা থেকে রামনগর, আলমপুর থেকে তাজপুর সমুদ্র সৈকত, জলধা থেকে তাজপুর, শঙ্করপুর থেকে তাজপুর, দীঘা ওয়েলকাম গেট থেকে ওড়িশা বর্ডার পর্যন্ত স্ট্রিট লাইটিং করা হয়েছে হকারদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে দীঘা কলকাতা হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু করা হয়েছে শিল্প ও পর্যটনকে আকৃষ্ট করতে দীঘায় চালু করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের দীঘা কনভেনশন সেন্টার। এখানে গড়ে তোলা হয়েছে বিখ্যাত পার্ক গ্রুপের পরিচালনায় একটি আন্তর্জাতিক মানের হোটেল। শহীদ মাতঙ্গিনী হাজরার বসত বাটিতে মেমোরিয়াল গ্যালারী নির্মাণ করা হয়েছে। আড়াই কোটি টাকার বেশি খরচ করে কন্টাই ১ ব্লকের পিছাবনিতে স্মৃতিসৌধ এবং যাদুঘর নির্মাণ করা হয়েছে।

হাউসিং

কাঁথি এবং হলদিয়াতে কর্মরতা মহিলাদের জন্য ৩৬ শয্যাবিশিষ্ট হোস্টেল নির্মাণ করা হয়েছে। ৪ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা সুতাহাটা ব্লকে নিজশ্রী প্রকল্পে আবাসন নির্মাণ করা হয়েছে।

বিপর্যয় মোকাবিলা

রামনগর ১, রামনগর ২ এবং খেজুড়ি ১৯টি ব্লকে মাল্টিপারপাস সাইক্লোন শেল্টার – ৬১ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা

তথ্য ও সংস্কৃতি

লোক প্রসার প্রকল্পে প্রায় ১১ হাজার লোকশিল্পীকে নথিভুক্ত করানো হয়েছে। ২,২২৭ জন দরিদ্র পুরোহিতকে পুরোহিত ভাতা প্রদান করা হচ্ছে।

ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ

তমলুকে রাখাল মেমোরিয়াল স্পোর্টস এন্ড কালচারাল কমপ্লেক্স ও কাঁথিতে অরবিন্দ স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া, ৪৩০টি মাল্টিজিম এর সরঞ্জাম, ১৩০টি মিনি ইন্ডোর গেমস কমপ্লেক্স, ৫৪টি খেলার মাঠের উন্নয়ন এবং ৭৪টি কোচিং ক্যাম্প করা হয়েছে। ১১ কোটি ২৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে হলদিয়াতে যুব আবাস নির্মাণ করা হয়েছে।

আইন শৃঙ্খলা

আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে ৫টি নতুন কোস্টাল থানা (মন্দারমণি, জুনপুট, তালপাটিঘাট, দীঘা মোহনা, নয়াচর) ও ২টি মহিলা থানা (কাঁথি, হলদিয়া) স্থাপন করা হয়েছে। নতুন তমলুক সাইবার ক্রাইম থানা স্থাপন করা হয়েছে। তমলুকের নিমতৌড়িতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ ভবন ও কর্মী আবাসন – ২৬ কোটি নিমতৌড়িতে জেলা পুলিশ সুপারের প্রশাসনিক ভবন ও পুলিশ আবাসন – সাড়ে ২৭ কোটি টাকা

দুয়ারে সরকার ও পাড়ায় সমাধান

দুয়ারে সরকারে জেলায় মোট আবেদন জমা পড়েছে ৬২ লক্ষ ১৯ হাজার। মোট পরিষেবা প্রদান করা হয়েছে ৫৭ লক্ষ ৬০ হাজার পাড়ায় সমাধানে জেলায় মোট ২,৬৪১টি প্রকল্প রূপায়ন করার কাজ চলছে। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই ২,৪৯১টি প্রকল্প রূপায়িত করা হয়েছে

জয় বাংলা

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সভাধিপতি ও পটাশপুরের মাননীয় বিধায়ক উত্তম বারিকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে স্বাগতম।
কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রে‌‌র জনগণের গর্জনের মধ্যদিয়ে স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী‌ বিরোধী দলের বিসর্জনের সুর উচ্চারিত হচ্ছে কাঁথির আকাশে বাতাসে। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বোচ্চ নেত্রী‌, পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নের ধারক ও বাহক শ্রদ্ধেয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও আগামীর আশা ভরসা, তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মাননীয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গের সকল শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের ভালোবাসার গর্জনে আমার আপনার পথের সাথী কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস মনোনীত সংসদ পদপ্রার্থী উত্তম বারিক আমাদের নির্বাচনী এলাকার জনগণের কণ্ঠস্বর এবং আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করার জন্য নিবেদিত।
জনসেবার প্রতি আবেগ এবং অগ্রগতির প্রতিশ্রুতি নিয়ে, উত্তম বারিকের দৃষ্টি, মূল্যবোধ এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পরিকল্পনা সম্পর্কে আরও জানতে এই সাইটটি ঘুরে দেখুন। একটি শক্তিশালী, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিমূলক সমাজ গঠনে আমাদের সাথে যোগ দিন। একসাথে, আসুন একটি আগামীকাল গড়ে তুলি যা আমরা সবাই গর্বিত হতে পারি।

কাঁথি লোকসভা কেন্দ্র

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার উন্নয়নের খতিয়ান

এই জেলার প্রায় ১০০ % পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে কোনো না কোনো প্রকল্পের সুবিধা অনেক পরিবার একাধিক প্রকল্পের সুবিধাও পেয়েছে
নতুন মেদিনীপুরে ডিভিশন গঠন করা হয়েছে
১০৫ কোটি টাকা বয়ে তমলুকের নিমতৌড়িতে জেলা প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে 
    • জলস্বপ্ন প্রকল্পে জেলার সাড়ে ১১ লক্ষের বেশি বাড়িতে জল পৌঁছানো হবে। প্রায় ৫ লক্ষ বাড়িতে ইতিমধ্যেই জল পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
    • এই জেলার চণ্ডীপুর, নন্দকুমার, নন্দীগ্রাম-১ ও ২ ব্লকের প্রায় সাড়ে ১৪ লক্ষ মানুষের কাছে পানীয় জল পৌঁছে দিতে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে জলপ্রকল্প করা হচ্ছে। এই বছরের মধ্যে শেষ করা হবে।
    • ২৩৩ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে তাম্রলিপ্ত পৌরসভা, পাঁশকুড়া পৌরসভা ও কাঁথি পৌরসভায় পানীয় জল প্রকল্প করা হয়েছে।
  • ১০০ দিনের কাজে জেলাতে ১৯ কোটি ৩০ লক্ষের বেশি শ্রমদিবস সৃষ্টি করা হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের অসহযোগিতায় অনেক মানুষ কাজ করে মজুরী পাননি এবং নতুন কাউকে কাজ দেওয়া যাচ্ছে না। রাজ্য সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে তাদের মজুরীর টাকা মিটিয়ে দিয়েছে।
  • রাজ্য সরকারের বাজেটে ঘোষিত নতুন কর্মশ্রী প্রকল্পে জব কার্ড হোল্ডারদের বছরে ৫০ দিন কাজ দেওয়া হবে।
    গ্রামীন আবাস যোজনায় জেলাতে ৩ লক্ষ ৬৫ হাজারের বেশি মানুষের বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের অসহযোগিতায় নতুন কাউকে ঘর তৈরীর টাকা দেওয়া যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় সরকার টাকা না দিলে রাজ্য সরকার মানুষের ঘর তৈরী করে দেবে।
  • সমব্যথী প্রকল্পে উপকৃত হয়েছেন ৬১ হাজার মানুষ
    ২২৭টি বাংলা সহায়তা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে।
  • লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পে উপকৃত হয়েছেন ১৩ লক্ষের বেশি মা এবং বোন
    রূপশ্রী প্রকল্পে প্রায় ৭৬ হাজার অবিবাহিতা মেয়েকে বিবাহের জন্য ২৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
    কন্যাশ্রী প্রকল্পে ১৫ লক্ষ ৫৭ হাজার ছাত্রীকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে
    প্রায় ৮০ হাজার মানুষকে বার্ধক্যভাতা ও বিধবাভাতা প্রদান করা হচ্ছে।
    প্রায় ৪১ হাজার প্রতিবন্ধী মানুষকে মানবিক ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
  • ১ হাজার ১০৫টি নতুন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।

আনন্দধারা প্রকল্পে প্রায় ৫২ হাজার নতুন স্বনির্ভর দল গঠন করা হয়েছে এবং ৪৭ হাজার দলের ব্যাঙ্ক লিংকেজ করা হয়েছে।
জাগো প্রকল্পে প্রায় ৫৩ হাজার স্বনির্ভর দলকে প্রায় ২৭ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

এক্যশ্রী প্রকল্পে সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের ১০ লক্ষের বেশি স্কলারশিপ প্রদান করা হয়েছে যার মোট মূল্য ১৮৪ কোটি টাকার বেশি

স্বনির্ভরতার জন্য প্রায় ৩৬ হাজার সংখ্যালঘু যুবক যুবতীদের প্রায় ১০০ কোটি টাকার সংখ্যালঘু খণ প্রদান করা হয়েছে।
সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের জন্য ১০টি হোস্টেল স্থাপন করা হয়েছে


SC/ST ছাত্রছাত্রীদের প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষাশ্রী স্কলারশিপ প্রদান করা হয়েছে
প্রায় ৬ লক্ষ SC/ST/OBC কাস্ট সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে

OBC ছাত্রছাত্রীদের জন্য ৩টি ১০০ শয্যার হোস্টেল এবং ST ছাত্রছাত্রীদের জন্য ২টি আশ্রম হোস্টেল নির্মাণ করা হয়েছে।

জয় জোহার প্রকল্পে ৬৪৯ জন আদিবাসী মানুষকে এবং তপশিলী বন্ধু প্রকল্পে ৪৯ হাজার তপশিলী জাতির মানুষকে বার্ধক্যভাতা প্রদান করা হচ্ছে।

খাদ্যসাথী প্রকল্পে ৫৩ লক্ষ ৮৮ হাজার মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্যশষ্য প্রদান করা হচ্ছে।

ভগবানপুর ২ ব্লকের বাজকুলে ৪৬ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা ফুড স্টোরেজ গোডাউন নির্মাণ করা হয়েছে।

নন্দীগ্রামকে নতুন স্বাস্থ্যজেলা করা হয়েছে।
২২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে। বেসরকারী ক্ষেত্রে ববি. সি. রায় মেডিকেল কলেজ গড়ে উঠেছে।

নন্দীগ্রাম, পাঁশকুড়া ও এগরায় গড়ে তোলা হয়েছে ৩টি মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল

চালু করা হয়েছে ২০টি SNCU- দীঘা, হলদিয়া, মুগবেড়িয়া, গোনোরা, জানুবাসান, নন্দীগ্রাম, ময়না,বারারানকুয়া,রিয়াপাড়া,অনন্তপুর,বাসুলিয়া,সীল্লাবেড়িয়া,উত্তরমেছোগ্রাম,বাসন্তিয়া,ভগবানপুর, কামারডা, গঙ্গাধরপুর,খেজুরবেড়িয়া, এরাশাল ও পাইকপারি

কাঁথি, তমলুক ও এগরা হাসপাতালে চালু করা হয়েছে ৩টি SNCU

তমলুক, পাঁশকুড়া, নন্দীগ্রাম, হলদিয়া, এগরা, কাঁথি ও দীঘা হাসপাতালে ৭টি CCU/ HDU চালু করা হয়েছে
তমলুক জেলা হাসপাতাল, কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল, হলদিয়া মহকুমা হাসপাতাল ও দীঘা মহকুমা হাসপাতালে
ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান চালু করা হয়েছে।
তমলুক জেলা হাসপাতালে চালু করা হয়েছে ২টি ন্যায্য মুল্যের ডায়াগনস্টিক পরিষেবা

কাঁথি মহকুমা হাসপাতালকে ২০০ শয্যা থেকে  ০০ শয্যায় সম্প্রসারিত করা হয়েছে।

তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে রোগীর আত্মীয়দের জন্য ১০০ শয্যাবিশিষ্ট নাইট শেল্টার
স্থাপন করা হয়েছে।
তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে শিশুদের বিকাশজনিত বিলম্ব এবং অক্ষমতা সম্পর্কিত সমস্যায় চিকিৎসা ও থেরাপির
জন্য জেলা প্রাথমিক কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। ব্যয় করা হয়েছে ৭০ কোটি টাকা
তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজে  ৪০ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হচ্ছে।

তমলুকে জিএনএম প্রশিক্ষনের জন্য নতুন নার্সিং ট্রেনিং স্কুল স্থাপন করা হয়েছে।
নন্দীগ্রাম, কাঁথি, এগরা, পাঁশকুড়া, দীঘাতে ৫টি নতুন ব্লাড ব্যাঙ্ক চালু করা হয়েছে।
২০ বেডের ৬টি কোভিড ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে – রামচন্দ্রপুর বিপিএইচসি, গড় ময়না বিপিএইচসি, এড়াশাল
রুরাল হাসপাতাল, ভগবানপুর রুরাল হাসপাতাল, কুন্দ বড়রাংকুয়া রুরাল হাসপাতাল, মুগবেড়িয়া ভুপতিনগর
রুরাল হাসপাতাল
১০টি ব্লক পাবলিক হেলথ ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে – বাশুলিয়া রুরাল হাসপাতাল, এড়াশাল রুরাল হাসপাতাল,
অনন্তপুর রুরাল হাসপাতাল, জানুবসান রুরাল হাসপাতাল, কুন্দ বড়রাংকুয়া রুরাল হাসপাতাল, গঙ্গাধরবার রুরাল
হাসপাতাল, আমলাট বিপিএইচসি, রেয়াপাড়া রুরাল হাসপাতাল, ভগবানপুর রুরাল হাসপাতাল, ভূপতিনগর
মুগবেড়িয়া রুরাল হাসপাতাল

স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন প্রায় ১৫ লক্ষ মানুষ

শিশুসাথী প্রকল্পে প্রায় ৫ হাজার শিশুর অপারেশন করা হয়েছে।

৬৩৩টি সুস্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।

মহিষাদলে গড়ে তোলা হয়েছে নতুন মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়

তমলুকে শহীদ মাতঙ্গিনী হাজরা মহিলা কলেজ, নন্দীগ্রাম ২ ব্লকে স্বর্নময়ী যোগেন্দ্রনাথ কলেজ এবং শ্যামসুন্দরপুরে সিদ্ধিনাথ কলেজ গড়ে তোলা হয়েছে।

রামনগর ১ ব্লকে ১টি মডেল স্কুল চালু করা হয়েছে।
দেশপ্রান ব্লকে ১টি নতুন আই টি আই চালু করা হয়েছে
কোলাঘাটে নতুন পলিটেকনিক কলেজ গড়ে তোলা হয়েছে।
১৩টি নতুন প্রাইমারী স্কুল এবং ২৬৬টি নতুন আপার প্রাইমারী স্কুল স্থাপন করা হয়েছে। ৫৯টি আপার প্রাইমারী স্কুলকে হাইস্কুলে ও ১৫৯ টি হাইস্কুলকে হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলে উন্নীত করা হয়েছে।

পাঁশকুড়া ব্লকে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন ইন্টিগ্রেটেড ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল স্থাপন করা হচ্ছে।

৮ কোটি টাকা ব্যয়ে কোলাঘাটে বর্নান হাইস্কুলের ৪ তলা ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।
৭ লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রীকে সবুজ সাথী প্রকল্পে সাইকেল দেওয়া হয়েছে
প্রায় ৭ হাজার ছাত্র ছাত্রীদের স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়েছে।
তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পে ১ লক্ষ ৮৫ হাজার ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব প্রদান করা হয়েছে। এখন ক্লাস টুয়েলভ এর বদলে
ক্লাস ইলেভেন এ ট্যাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কৃষক বন্ধু (নিশ্চিত আয়) প্রকল্পে প্রায় 8৪ লক্ষ ২২ হাজার কৃষককে বছরে দুই কিস্তিতে ১০ হাজার টাকার

আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত জেলাতে প্রায় ১,০২০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া
হয়েছে।

কৃষক বন্ধু মৃত্যুজনিত সহায়তা) প্রকল্পে জেলার সাড়ে ১২ হাজার কৃষক পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক
সহায়তা করা হয়েছে। মোট ব্যয় প্রায় ২৪৩ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা

প্রায় ৬৫ হাজার কৃষককে বাংলা শস্যবিমা যোজনার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।

১৪ হাজারের বেশি পরিবারকে জমির পাট্টা প্রদান করা হয়েছে ।

৭টি কিষানমান্ডি গড়ে তোলা হয়েছে – দেশপ্রাণ, পাঁশকুড়া, তমলুক, নন্দীগ্রাম ১, পটাশপুর ১, ভগবানপুর ২,
এগরা ১

মাছ চাষ ও মাছ চাষীদের উন্নয়নে নানান পদক্ষেপ করা হয়েছে –
+ মৎস্যজীবীদের জন্য সমুদ্রসাথী প্রকল্প করা হয়েছে – বর্ষার ২ মাসে ৫ হাজার টাকা করে মোট ১০ হাজার

টাকা দেওয়া হবে
বিগত ১২ বছরে জেলায় মাছের উৎপাদন প্রায় ৬০% এর বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
শংকরপুরে মৎস্য বন্দরের আধুনিকীকরন – ২৩ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা
মাছ শুকানোর চাতাল, মাছ বিক্রির জন্য মাছের বাজার, মাছ সংরক্ষনের জন্য কোল্ড স্টোরেজ ও অন্যান্য
অনেক পরিকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।

মৎস্যচাষীদের জাল ও তাপ নিরোধক বাক্স সহ সাইকেল দেওয়া হচ্ছে

বয়স্ক মৎস্যচাষীদের বার্ধক্যভাতা প্রদান করা হচ্ছে

হলদিয়াতে ৩টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক / ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ সেন্টার করা হয়েছে। বিগত কয়েক বছরে হলদিয়াতে ১৭
হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং প্রায় ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান করা হয়েছে।

আরো ৫টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক / ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে – নন্দীগ্রাম ১ এর বৈচিবাড়ি, খেজুরী-
২ এ নিজকসবা (২টি), রামনগর ২ এ ঘোল এবং চন্ডীপুরে খাগদা

হলদিয়াতে স্থাপন করা হয়েছে ১টি IT Park!

দীঘাতে হচ্ছে ভারতের তৃতীয় Cable Landing Station|

তাজপুরে হচ্ছে গভীর সমুদ্র বন্দর । বিনিয়োগ হবে প্রায় ২৫ হাজার কোটি  টাকার, কর্মসংস্থান হবে প্রায় ২৫

হাজার মানুষের |

জেলাজুড়ে ২৫ হাজারের বেশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ইউনিট গড়ে তোলা হয়েছে। এগুলিতে ১ লক্ষ ১২ হাজারের

বেশি মানুষ কর্মরত আছেন।

৩৪টি MSME Cluster স্থাপন করা হয়েছে। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ Cluster – কাঁথিতে কাজুবাদামের Cluster,

পটাশপুর ২ এ কাঁসা ও পিতলের Cluster, তমলুকে বাসের বডি নির্মাণের Cluster, পটাশপুর ১ এ শঙ্খ খোলের

ক্লাস্টার, কোলাঘাটে মোষের শিং এর হস্তশিল্পের Cluster , চস্তীপুরে পটচিত্রের ক্লাস্টার

৩০টি কর্মতীর্থ স্থাপন করা হয়েছে – ভগবানপুর ১, ভগবানপুর ২, কাঁথি ১,  কাঁথি ৩, দেশপ্রাণ, এগরা ১, এগরা

২, হলদিয়া, খেজুরি ১, খেজুরি ২, মহিষাদল, ময়না, নন্দীগ্রাম ১ (৩টি), নন্দীগ্রাম ২, পাঁশকুড়া, পটাশপুর ২

(২টি), রামনগর ১ (afb), শহিদ মাতঙ্িনী, সুতাহাটা (২টি), কোলাঘাট (২টি), নন্দকুমার, পটাশপুর ১, তমলুক,

রামনগর ২

উৎকর্ষ বাংলা কর্মসূচীতে জেলার ৩ লক্ষের বেশি যুবক যুবতীকে স্কিল ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে

২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়ায় ট্রেড সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে।

সাড়ে ৩ হাজারের বেশি উদ্যোগীকে ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়েছে।

১২ লক্ষের বেশি অসংগঠিত শ্রমিক বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনায় নথিভূক্ত হয়েছেন।

জেলাজুড়ে অনেক বড় রাস্তা এবং সেতু নির্মাণ করা হয়েছে –

কন্টাই-বেলদা রাস্তা, নন্দকুমার-কাঁথি-দীঘা-চন্দনেশ্বর রাস্তা, মেচেদা-তমলুক রাস্তা, গোবর্ধনপুর-ইটাবেরিয়া
রাস্তা, এগরা-রামনগর রাস্তা, এগরা-বাজকুল রাস্তা, বালিঘাই-মোহনপুর রাস্তা, নন্দীপ্রাম-মালদা রাস্তা,
চৈতন্যপুর-কুকরাহাটি রাস্তা এবং চৈতন্যপুর থেকে বালুঘাটা রোড, মুন্ডামারি-পিংলা-পরমানন্দপুর-ময়না রাস্তা,
ময়না সেতুর সংযোগকারী রাস্তা ইত্যাদি

১৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে সৈকত সরনির নয়াখালি, জলদা এবং সৌলাতে ৩টি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে

ক এছাড়া, খড়িচক খালের উপর সেতু, টেঙ্গুয়া খালের উপর সেতু, রামনগর খালের উপর সেতু, কোলাঘাটে
দেহাটি খালের উপর বেইলি সেতু এবং হেমিলটন সেতু, রাজনগর খালের উপর সেতু, একতারপুর খালের

উপর সেতু, হিজলি খালের উপর সেতুসহ আরো অনেকগুলি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।
৬ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নন্দীগ্রামে বাস টার্মিনাস চালু করা হয়েছে।
প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়ায় ট্রাক টার্মিনাল চালু করা হয়েছে।

সবার ঘরে আলো প্রকল্পে ১০০% বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে

হলদিয়ায় নতুন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে
রামনগরে ১৩২/৩৩ কেভি জি আই এস সাবস্টেশন – ১৫৩ কোটি ৭৯ লক্ষ টাকা
১৮টি নতুন বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে – তমলুক, নন্দকুমার, পাঁশকুড়া ১, হলদিয়া মিউন্যাসিপ্যালিটি, নন্দীগ্রাম ২, ভগবানপুর ১, এগরা ১, পটাশপুর ২ (২টি), এগরা ২, পটাশপুর ১, কাঁথি ১ (২টি),

কাঁথি ২, কাঁথি ৩, রামনগর ২ (২টি) এবং ভগবানপুর ২

৬৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে কেলেঘাই-কপালেশ্বরী-বাগাই খাল সংস্কারের কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার ১৪টি ব্লকের ৪ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছেন

কেন্দ্রীয় সরকারকে বার বার অনুরোধ করেও ঘাটাল মাষ্টার প্ল্যানের জন্য টাকা পাওয়া যায়নি। রাজ্য সরকারের টাকায় কিছু কাজ করা হয়েছে। যেমন -পলাশপাই, দুর্বাচটি, নতুন কাঁসাই ও ক্ষীরাইবক্সী নদীতে পুনঃখনন, চন্দ্রেশ্বর খাল সংস্কার, ইত্যাদি। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে রাজ্য সরকার নিজেই ঘাটাল মাষ্টার প্ল্যান রূপায়ন করবে । এটি রূপায়িত হলে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ১ ও পাঁশকুড়া ২ ব্লক সহ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল এলাকায় বন্যা নিয়ন্ত্রন করা যাবে।

সবুজশ্রী প্রকল্পে ৫ লক্ষ ৯২ হাজার সদ্যোজাত শিশুকে মূল্যবান গাছের চারা দেওয়া হয়েছে।
দীঘার উন্নয়ন _

রাজ্য সরকার দীঘাকে নতুন করে সাজিয়ে তুলেছে। যশ সাইক্লোনে দীঘার অনেক ক্ষতি হয়েছিল। খুব দ্রুত সেগুলি মেরামত করে দীঘাকে আবার তার সৌন্দর্য ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

দীঘাতে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে নির্মাণ করা হচ্ছে শ্রী জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি কেন্দ্র। দীঘা রেলস্টেশনের কাছে ২২ একর জমির উপর এই মন্দির নির্মাণ করা হচ্ছে। এর নির্মান কাজে রাজস্থানের বংশীপাহারপুর এর pink sandstone ব্যবহার করা হবে । দৈনিক ৩ হাজার মানুষ এই মন্দির দর্শন করতে পারবেন।

দীঘার নতুন আকর্ষন এর মেরিন ড্রাইভ – সৈকত সরনী। কাঁথি থেকে এই পথে খুব সহজেই পৌঁছানো যায়
পূর্ব মেদিনীপুরের মূল সৈকত কেন্দ্রগুলি যথা মন্দারমনি, তাজপুর, শংকরপুর হয়ে দীঘা।

এছাড়াও, দীঘা ওয়েলকাম গেট, বিশ্ববাংলা উদ্যান, সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্যায়ন, দীঘা-শঙ্করপুর-তাজপুর-
উদয়পুর-মন্দারমনিতে ওয়াচ টাওয়ার, দীঘা গেট থেকে মন্দারমনি পর্যন্ত বিটুমিনাস রাস্তা, দীঘা কেন্দ্রীয়
বাসস্ট্যান্ড, দীঘা মোহনা রোড নির্মান করা হয়েছে

ওল্ড দীঘা থেকে উদয়পুর বীচ লাইটিং করা হয়েছে; দীঘা বাইপাস, দীঘা থেকে রামনগর, আলমপুর থেকে
তাজপুর সমুদ্র সৈকত, জলধা থেকে তাজপুর, শঙ্করপুর থেকে তাজপুর, দীঘা ওয়েলকাম গেট থেকে ওড়িশা
বর্ডার পর্যন্ত স্ট্রিট লাইটিং করা হয়েছে

হকারদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে

দীঘা কলকাতা হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু করা হয়েছে

শিল্প ও পর্যটনকে আকৃষ্ট করতে দীঘায় চালু করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের দীঘা কনভেনশন সেন্টার।

এখানে গড়ে তোলা হয়েছে বিখ্যাত পার্ক গ্রুপের পরিচালনায় একটি আন্তর্জাতিক মানের হোটেল।

শহীদ মাতঙ্গিনী হাজরার বসত বাটিতে মেমোরিয়াল গ্যালারী নির্মাণ করা হয়েছে।

আড়াই কোটি টাকার বেশি খরচ করে কন্টাই ১ ব্লকের পিছাবনিতে স্মৃতিসৌধ এবং যাদুঘর নির্মাণ করা হয়েছে।

কাঁথি এবং হলদিয়াতে কর্মরতা মহিলাদের জন্য ৩৬ শয্যাবিশিষ্ট হোস্টেল নির্মাণ করা হয়েছে।

৪ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা সুতাহাটা ব্লকে নিজশ্রী প্রকল্পে আবাসন নির্মাণ করা হয়েছে।

 

রামনগর ১, রামনগর ২ এবং খেজুড়ি ১৯টি ব্লকে মাল্টিপারপাস সাইক্লোন শেল্টার – ৬১ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা

লোক প্রসার প্রকল্পে প্রায় ১১ হাজার লোকশিল্পীকে নথিভুক্ত করানো হয়েছে।

২,২২৭ জন দরিদ্র পুরোহিতকে পুরোহিত ভাতা প্রদান করা হচ্ছে।

  • তমলুকে রাখাল মেমোরিয়াল স্পোর্টস এন্ড কালচারাল কমপ্লেক্স ও কাঁথিতে অরবিন্দ স্টেডিয়াম নির্মাণ করা
    হয়েছে। এছাড়া, ৪৩০টি মাল্টিজিম এর সরঞ্জাম, ১৩০টি মিনি ইন্ডোর গেমস কমপ্লেক্স, ৫৪টি খেলার মাঠের
    উন্নয়ন এবং ৭৪টি কোচিং ক্যাম্প করা হয়েছে।
  • ১১ কোটি ২৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে হলদিয়াতে যুব আবাস নির্মাণ করা হয়েছে।
  • আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে টি নতুন কোস্টাল থানা (মন্দারমণি, জুনপুট, তালপাটিঘাট, দীঘা মোহনা, নয়াচর) ও
  • ২টি মহিলা থানা (কাঁথি, হলদিয়া) স্থাপন করা হয়েছে।
  • নতুন তমলুক সাইবার ক্রাইম থানা স্থাপন করা হয়েছে।
  • তমলুকের নিমতৌড়িতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ ভবন ও কর্মী আবাসন – ২৬ কোটি
  • নিমতৌড়িতে জেলা পুলিশ সুপারের প্রশাসনিক ভবন ও পুলিশ আবাসন – সাড়ে ২৭ কোটি টাকা
  • দুয়ারে সরকারে জেলায় মোট আবেদন জমা পড়েছে ৬২ লক্ষ ১৯ হাজার। মোট পরিষেবা প্রদান করা হয়েছে ৫৭ লক্ষ ৬০ হাজার
  • পাড়ায় সমাধানে জেলায় মোট ২,৬৪১টি প্রকল্প রূপায়ন করার কাজ চলছে। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই ২,৪৯১টি প্রকল্প  রূপায়িত করা হয়েছে

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সভাধিপতি ও পটাশপুরের মাননীয় বিধায়ক উত্তম বারিকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

You have been successfully Subscribed! Ops! Something went wrong, please try again.

গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক

সচরাচর জিজ্ঞাস্য

প্রতিষ্ঠান

আমাদের সম্পর্কে

আমাদের প্রকল্প

দলের সদস্যরা

আমাদের সেবাসমূহ

যোগাযোগ

info@uttambarik.com
grievance@uttambarik.com

+91-7076501701

কাঁথি, পূর্ব মেদিনীপুর

© 2024 Designed & Developed by Conspicuous Social Research & Development Association